Ticker

6/recent/ticker-posts

Header Ads Widget

অনলাইন ইনকাম সাইট

  কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায়

অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

বর্তমান সময়ে করোনার ভয়াবহ গ্রাসে ঘরে বন্দি হয়ে আছে মানুষ। অনেকে চাকরি হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েছে। মানুষের মনে এখন একটাই চিন্তা কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। কাজেই এখন অনলাইনে ইনকামের দিকে ঝুঁকছে সবাই। বর্তমানে ইন্টারনেট হল টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়। 

আপনি অনেক উপায়ে  অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারেন। যেমন -ব্লগসাইটে লেখা-লেখি করে,ইউটুবের মাধ্যমে ,ফ্রীল্যান্সিঙের বিভিন্ন কাজ শিখে,এফিলিয়েট মার্কেটিং,সি পি এ মার্কেটিং করে ইত্যাদি। 

অনলাইন ইনকাম করার জন্য মেধা,শ্রম ও সময়ের প্রয়োজন। আপনি শুরুতে তেমন ভাল করতে পারবেননা। আস্তে আস্তে ধৈর্য ধরে কাজ শিখে অগ্রসর হতে হবে। একটা ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে আপনি কাজ করতে পারেন। 

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম প্রসঙ্গে বলতে হয় ছাত্ররাও ইনকাম করতে পারেন।শুধু ছাত্র নয় গৃহিনী  কিংবা চাকরিজীবীরাও দৈনিক ২-৩ ঘন্টা সময় দিয়ে ভাল মানের আয় করতে পারেন। আর যদি প্রফেশনাল ভাবে কাজ করা যায়  তবে দ্রুত সময়ের মধ্যে সফল সম্ভব।


অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায়


অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায় এ বিষয়ে অনেকে মনে করেন শুধু ল্যাপটপ/কম্পিউটার দিয়ে আয় করা সম্ভব। আসলে তা ঠিক নয়। অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে ও করা যায়।  তবে সবচেয়ে ভাল হয় কম্পিউটার ব্যবহার করলে। 

 অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় অনেকে খুজেঁন। আপনাকে অবশ্যই ভাল আয়ের মাধ্যম খুঁজে বের করতে হবে। এমন অনেক সাইট আছে যেগুলো ভুয়া ও কোন টাকা দেয়না। আবার কিছু সাইট টাকা দেয় কিন্তু তা পরিমানে এতো অল্প যে রীতিমতো হাস্যকর।  

আরেকটি প্রশ্ন আসে মনের ভিতর সেটা হল -টাকাগুলো হাতে ঠিকমত পাবো তো ? এটা নিয়ে চিন্তার দরকার নেই। বড় বড় প্লাটফর্মগুলো বিশ্বস্ততার সহিত আপনার টাকা আপনার কাছে পৌঁছে দিবে। 

তবে অনেকে শুধু বিকাশে টাকা পাওয়াকে সঠিক বলে মনে করে।  মনে রাখতে হবে একেকটি অনলাইন ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে টাকা পাঠায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো হয়। সেজন্য একটি ব্যাঙ্ক একাউন্ট থাকা আবশ্যক। 

টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

এখানে আমরা আলোচনা করব অনলাইন থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে। 

ব্লগ থেকে ইনকাম :

অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি র মধ্যে সেরা হল ব্লগিং করা। বর্তমানে ব্লগিং করে অনেক মানুষ মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন। সেজন্য ব্লগিং এখন অনলাইনে উপার্জনের ক্ষেত্রে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। 

এ পদ্ধতিতে আপনি একটি ব্লগসাইট বানিয়ে লেখা-লেখি করে আয় করতে পারেন। লেখা ভাল হলে খুব তাড়াতাড়ি আয়ের মুখ দেখতে পাবেন। 

অনেকে মনে করেন শুধু একটি ব্লগ তৈরী করেই ডলার আয় করা যায়। কিন্তু শুধুমাত্র ব্লগ থাকলেই হবে না ,তাতে থাকতে হবে ভাল মানের SEO করা   আর্টিকেল। আপনার আর্টিকেল যত ভাল হবে ভিজিটর তত বেশি হবে। 

যখন গুগল সার্চে আপনার সাইট রেঙ্ক করবে তখনি ইনকাম আসা শুরু করবে। ভাল মানের সাইট তৈরী করতে পারলে অনেক উপায়ে টাকা আয় করা সম্ভব। 

আপনি দুটি উপায়ে সাইট খুলতে পারেন। একটা হল গুগল ব্লগ সাইট, অন্যটি হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট। সামান্য কিছু টাকা খরচ করে ডোমেন ও হোস্টিং কিনে ওয়ার্ডপ্রেস সাইট তৈরী করা যায়। 

 আর ব্লগসাইট তৈরী করতে কোন টাকার দরকার নেই । একদম ফ্রীতে সহজে ব্লগসাইট তৈরী করা যায়। 

ব্লগসাইট তৈরী করতে চাইলে ইউটুবে সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন।

প্রতিদিন নিত্য-নতুন আর্টিকেল লিখতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে লেখাগুলি  যেন ইউনিক ও জ্ঞানগর্ভ হয়।  তাহলে ভিজিটরের অভাব হবে না। 

তবে অন্যের লেখা কখনো কপি করা যাবেনা। তাহলে সফলতার মুখ দেখা যাবেনা। তাছাড়া কপি পেস্ট করা লেখা গুগল সার্চে আসেনা বিধায় আপনি ট্রাফিক পাবেন না। 

কপি পেস্ট করে লিখলে গুগল এডসেন্স পাওয়া যাবে না। আপনি নিজে চেষ্টা করে যা পারেন তা লিখুন। যে বিষয়ে লিখতে চান আগে তা রিসার্চ করুন। খেয়াল রাখতে হবে আপনার লেখা যেন অন্যদের চেয়ে ভাল হয়। 

ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির প্রধান উপায় হল নিয়মিত কীওয়ার্ড রিসার্চ করে ভাল মানের আর্টিকেল  লেখা। তারপর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করা। 

 এরপর করতে হবে অফ পেজ SEO । বড় বড় ওয়েবসাইট গুলোতে কমেন্ট করবেন আর আপনার সাইটের লিংক দিয়ে দিবেন। এরপর ব্যাকলিংক তৈরী করবেন। 

ব্লগের মাধমে আয়ের জনপ্রিয় মাধ্যম হল -

১.গুগল এডসেন্স ২.স্পনসর পোস্ট৩.ব্লগ বিক্রি ৪. এফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি। 

গুগল এডসেন্স :

আপনার ব্লগ সাইট টিকে গুগল এডসেন্সের সাথে যুক্ত করে আয় করতে পারেন। বড় বড় কোম্পানিগুলি তাদের বিজ্ঞাপন মোটা টাকার বিনিময়ে গুগলের কাছে জমা দেয়। 

 আর গুগল তখন এডসেন্সের মাধ্যমে আমাদের ব্লগে  বিজ্ঞাপন ব্যবহার করার অনুমতি দেয়। যখন কেউ ওই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তখনি আয় শুরু হয়।

যখন আপনার ব্লগে পর্যাপ্ত ভিজিটর আসবে তখন এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। গুগল আপনার ব্লগ যাচাই-বাছাই করে, পোস্ট ভাল হলে ও পর্যাপ্ত ভিজিটর থাকলে অনুমোদন দিবে। তখন ব্লগের বিভিন্ন জায়গায় আপনি এডসেন্সের বিজ্ঞাপন বসাতে পারবেন। 

এফিলিয়েট মার্কেটিং 

অনলাইনে অন্যের পণ্য বিক্রি করে কমিশন পাওয়াকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। আপনি বড় বড় অনলাইন শপিং সাইট এ রেজিস্ট্রেশন করে তাদের পণ্যের লিংক আপনার ব্লগে শেয়ার করবেন। 

সেক্ষেত্রে আপনাকে পণ্যের গুনাগুন লিখে ভাল মানের আর্টিকেল লিখতে হবে। এরপর SEO করতে হবে। ফলে লোকজন আপনার আর্টিকেল পড়ে ওই পণ্যের লিংকে ক্লিক করে পণ্য কিনলে কমিশন পাবেন। 

এভাবে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। 

স্পনসর পোস্ট :

আপনার ব্লগ সাইট যখন জনপ্ৰিয়তা অর্জন করবে তখন বিভিন্ন কোম্পানি আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। সাধারণত এক্ষেত্রে তাদের পণ্যের ভাল দিক তুলে ধরে আর্টিকেল লিখতে হয়। ফলে লোকজনের কাছে ওই পণ্য পরিচিতি লাভ করবে।

বিনিময়ে আপনি কোম্পানির কাছ থেকে অনেক টাকা দাবি পারেন। 

ব্লগ বিক্রি :

আপনি ব্লগ বিক্রি করেও আয় করতে পারেন। কত টাকা আয় করতে পারেন তা নির্ভর করে আপনার সাইট কতটা জনপ্রিয় তার উপর। 

ইউটউব থেকে ইনকাম :

ইউটউব থেকে এখন অনেক মানুষ ভাল মানের টাকা ইনকাম করছে। উৎকৃষ্ট  মানের ভিডিও তৈরী করে তা আপলোড করে অনেক টাকা আয় করা যায়। 

কিভাবে ইউটউব এ চ্যানেল খুলতে হয়,ভিউ কিভাবে বাড়াতে হয়,কিভাবে ভাল মানের ভিডিও তৈরী করবেন এসব বিষয়ে গুগলে বিস্তারিত রয়েছে। আপনি সার্চ দিলে পেয়ে যাবেন। 

যে বিষয়ে আপনি ভাল জানেন সে বিষয়ে ভিডিও তৈরি করেন। বর্তমানে এমন কোন টপিকস নেই যা ইউটুবে নেই। রিসার্চ করে করে সুন্দর সুন্দর ভিডিও বানাতে পারেন। তবে কাউকে নকল করা যাবে না। 

আজকাল মাছ ধরার বিষয়টি অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেকে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে মাছ ধরার দৃশ্যগুলো ভিডিও করে তা ইউটুবে আপলোড করে। এসব ইউটুবারের অনেক সাবস্ক্রাইবার। এবং তারা একটি চ্যানেল থেকে অনেক টাকা আয় করেন। 

আবার কেউ কেউ রান্নার রেসিপি দেয় ,এতেও অনেক ভিউ হয়। আপনি কোন জায়গায় ভ্রমণ করলেন এবং তা ভিডিও করে ছেড়ে দিলেন ইউটউব এ। যদি আপনার ভিডিওর মান ভাল হয় ও  বিবরণ যদি সুন্দর হয় তবে আপনার ভিউয়ার অনেক বেশি হবে। 

এভাবে  ভিডিও তৈরি করলে অবশ্যই সফল হওয়া যাবে।

ফ্রি ল্যান্সিঙ  করে আয় :
 
ফ্রি ল্যান্সিঙ বিশাল এক ব্যাপার। বর্তমানে অনেক শিক্ষিত বেকার  ফ্রি ল্যান্সিঙ বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স করে কাজ করছেন। এতে সফলতার মুখ দেখছেন তারা। 

বাংলাদেশ সরকার বেকার জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগানোর জন্য ফ্রি ল্যান্সিঙ বিষয়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির ব্যবস্তা চালু করেছে। ফ্রি ল্যান্সিঙ এ ডিজিটাল মার্কেটিং,গ্রাফিক্স ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন,ডাটা এন্ট্রি সহ অনেক কাজ রয়েছে যেগুলোর ব্যাপক চাহিদা আছে। 

এ ধরণের একটা কাজ শিখতে পারলে আপনাকে আর পিছনে তাকাতে হবে না। 


ই-কমার্স সাইট :

যুগ যত আধুনিক হচ্ছে দিন দিন অনলাইন কেনা-বেচার প্রতি নির্ভরশীল হয়ে উঠছে মানুষ। ফলে ই-কমার্স ব্যবসা এখন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনিও চাইলে উদ্যোক্তা হয়ে এ ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন। 

এ ধরণের ব্যবসাতে সফল হতে হলে আপনাকে কিছু রিসার্চ করতে হবে। কোন ধরণের পণ্যগুলো অনলাইনে সচরাচর পাওয়া যায়না এবং তা মানুষের নিত্যদিনের প্রয়োজন হয় সেই পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করুন। 

আপনি অন্যের চাইতে কম দামে ভালো মানের পণ্য মানুষের নিকট পৌঁছে দিন। কম মুনাফায় বেশি বিক্রি করুন। এটাই পলিসি। 

শুরুতে কঠিন মনে হলেও ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকুন। একদিন সফলতা আসবেই। 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং :

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া যেমন -ফেইসবুক ,টুইটার,ইনস্টাগ্রাম,লিংকডইন ইত্যাদির মাধ্যমে অনেক ভাবে আয় করা যায়। আপনি কোন বায়ারের কাজ করে যেতে পারেন। 

বায়ার তার পণ্যগুলি ১মিলিয়ন মানুষের কাছে প্রচার ও প্রসার করতে বলল। বিনিময়ে ৫০ অথবা ১০০ ডলারের একটা চুক্তি হল। আপনিও লাভবান হলেন বায়ারও তার পণ্যটি প্রমোশন করার মাধমে অনেক উপকৃত হল। 

তার পণ্য বিক্রি এতে বেড়ে যাবে,ব্যবসা চাঙ্গা হতে সময় লাগবেনা। তাছাড়া আপনার যদি কোন ছোট -খাটো দোকান বা ব্যবসা থাকে তবে সামান্য কিছু টাকা খরচ করে ফেসবুকে বুস্ট করুন। তাহলে আপনার পণ্যের প্রচার হবে ও প্রসার হবে।

SEO করে ইনকাম :

অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যারা গুগল সার্চে নিজেদের প্রথম পাতায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। এজন্য দরকার যথাযথ SEO করা। তাই প্রয়োজন হচ্ছে একাজের এক্সপার্টদের। 

ভালভাবে SEO শিখতে পারলে কোম্পানির এস ইউ এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করা যাবে। সেলারিও নেহায়েত কম হবেনা। এছাড়া আপনার পার্সোনাল ব্লগ থাকলে সেই ব্লগের SEO ভালভাবে করতে জানলে ট্রাফিক বৃদ্ধি করে অনেক টাকা ইনকাম করা যায়। 

ছবি বিক্রি করে ইনকাম :

আপনি যদি ভাল ফটোগ্রাফার হন তবে ভাল ছবি তুলে তা অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন। একটি ভাল ছবির অনেক টাকা দাম। আপনি তোলা ছবিগুলো বড় বড় সাইট যেমন -শাটারস্টক,ফটোলিয়া,ফটোবিককেট,আইষ্টকফটোর কাছে জমা দিতে পারেন। 
মানুষজন আপনার ছবি কিনলে আপনি টাকা পাবেন। 

সার্ভে থেকে ইনকাম :

কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্যের উপর সার্ভে বা জরিপ করে আয় করা যায়। এক্ষেত্রে  আপনাকে প্রশ্ন অনুযায়ী উত্তর লিখতে হবে,অতিরিক্ত কোন কিছু লিখা যাবে না। প্রতিদিন আপনি কাজের উপর নির্ভর করে ১$-২০$পর্যন্ত আয় করা যায়। 

বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম :

এমন অনেক সাইট আছে যারা কোম্পানির কাছ থেকে তাদের বিজ্ঞাপন মানুষের কাছে দেখানোর জন্য চুক্তিতে আসে। বিজ্ঞাপন যে দেখছে তাকে লাভের কিছু অংশ প্রদান করা হয়। 

আবার অনেক সাইট রয়েছে যাদের বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে টাকা দেয়া হয়। এ ধরণের সাইট কে পি টি সি সাইট বলে। তবে এগুলোর অধিকাংশ ভুয়া ও কোন টাকা দেয়না। তাই কাজ  করার আগে আসল কিনা যাচাই করে নিতে হবে।

ডাটা এন্ট্রির কাজ :

ডাটা এন্ট্রির কাজগুলো মোটামুটি সহজ। তবে এতে আয়ের পরিমান কম। যাদের টাইপিং স্পিড ভাল,দ্রুতগতির ইন্টারনেট আছে তারা এ কাজ করতে পারেন। ফ্রীল্যান্সিঙ সাইটগুলোতে এধরণের কাজ বেশি পাওয়া যায়। তবে দক্ষতা থাকলে এ কাজ করেও অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।  

উপসংহারে বলা যায়,অনলাইন ইনকাম অনেক ব্যাপক একটি বিষয়। আপনি শুরুতে এতে সাফল্য দেখতে পারবেননা। আপনাকে প্রচুর শ্রম,সময় ও ধৈর্য ধরে কাজ করে যেতে হবে। 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ